Tuesday, September 22, 2020

 

Prayer is a rude attempt to intervene in God’s Handiwork; surrender unconditionally and live in Bliss.

Wednesday, August 19, 2020

রাখো বিশ্বাস, পাবে ত্রান?

 




যদি
রাখো যীশুতে বিশ্বাস

নাহি ভয় পাবে আশ্রয়, পাবে পরিত্রান।

সেইতো ঈশ্বর, আর কিসে ভয়?

নাও তার নাম, সে যে মহাআশ্রয়।।


 

আরে আরে একি কথা?

যাবে জাহান্নামে নিশ্চিত জেনো

ঈসা সে তো পয়গম্বর বই তো নয়!

করো আল্লাহর ভয়, করো তওবা,

আস্তাগফিরুল্লাহ, আস্তাগফিরুল্লাহ।।

 

রাখো রাখো একি কথা বল সবে

বুদ্ধই একমাত্র গতি মনে রেখো।

ভজো বুদ্ধ, স্মরো বুদ্ধ, বুদ্ধই গতি,বুদ্ধেই ত্রাণ।

করো বুদ্ধেই মন প্রাণ সমর্পণ,

যদি চাও সত্যিই পরিত্রান।।

 

কিইযে বলো, তোমরা কি গেলেই ভুলে

সর্বধর্মের মহা ধর্ম সেযে সনাতন ধর্ম

আদি অকৃত্তিম যা আছে আবহমানকাল

সেই সৃষ্টির শুরু থেকে, মহাশান্তির বাণী বয়ে

সকল ধর্মের মাতৃসম, সেই তো আদি ধর্ম।।

 

মৃদু হেসে বলে আমার বন্ধু বাহাই

তর্ক করো নাকো ভাই, তর্কে কি হয় বিশ্বাস?

কি হবে সেই পুরাতন নথি ঘেঁটে?

একেবারে তাজা, মাত্র দেড়শ বছর

এটাই হল সর্বশ্রেষ্ঠ ধর্ম, ভেবে দেখো ভাই।।

 

আমি হতভাগা নই বিদ্বান,

শুধু চেয়ে চেয়ে দেখি,

কুলীন কুলে জন্ম তাদের, কুলীন তাদের বংশ

চলে গির্জায়, মসজিদে, আর মন্দিরে পরমহংস।

আমার জন্মের নেই ইতিহাস,

কে আমার জনক, কে বা জননী!

অনেক ভেবেও পাইনা ভেবে

আমার কি হবে গতি?

কেমন করে জানব আমি

আমার কি হবে ত্রাণ?

Saturday, August 15, 2020

মিছে অভিমান

 

একটা জীবন কাটিয়ে গেলাম

তোমার সাথে সুরঞ্জনা।

একই ছাদের নিচে

চারদেয়ালের ঘেরে।

আজকে আমায় বলছো তুমি

আমায় তুমি চিনলে না?

 

কেমন করে চিনবে বলো?

সীমার মাঝে অসীম আমি,

লুকিয়ে আছো অসীম তুমি।

বাইরে দিয়ে যায় যা দেখা

নয় সে আমি নয় সে তুমি।।

 

প্রতিদিনের খেলাঘরে

মান-অভিমান  থাক না ভরে।

কোনটা আসল কোনটা নকল

হাজার অনুভূতির মাঝে

জট পাকিয়েই থাক না সেযে।।

 

 হিসেব করে লাভ কি বল

 বড় বড় দুঃখঃ গুলো্‌?

একটা ছোট্ট সুখের স্মৃতি

 একটা ছোট্ট মিষ্টি শপথ,

বুকের মাঝে জাগিয়ে রেখে

 দিই না পাড়ি বাকিটা পথ?     

Wednesday, August 5, 2020

শেষ অন্ধকার

আমেরিকাতে কেউ বুড়ো হয় না

তা হোক না ৬০ কিম্বা ৭০

চুলে রং, বোটক্স, আর ফেসলিফটে

এ দেশ চিরযৌবনা আর চিরসতেজ।।

 

এখানে ৪০ হলেই বয়সটা থমকে দাঁড়ায়

ঘড়ির কাঁটা পেছনে দৌড়ায়

প্রথম কয়েকটা বছর থমকে থাকে

তারপর দ্রুত গতিতে পিছনে গড়ায়।।

 

আমেরিকান ড্রীম; সে যেন দিল্লীকা লাড্ডু!

স্বপ্নাবিষট, মোহাছছন্ন, অসংখ্য মানুষ

চলেছে ছুটে, দিনে, রাতে, নিদ্রায় জাগরনে

অন্তহীন পথ চলা, শুধু চলা আর চলা।।

 

কি দূর্দ্দান্ত সে ছোটারে বাবা, ছুটছি কোথায়

দেখবার ও সময় নেই কারো

হুমড়ি খেয়ে যে পড়ল পেছনে

পায়ের তলায় তাকে মাড়িয়ে চলা, অনির্বার।।

 

চোখে ঘুম নেমে আসে তবু নেই ক্লান্তির অবকাশ

আছে এনার্জি বুস্টার, ওয়ান শট, স্বল্প কালিন

কিছুই চিরন্তন নয় যে এখানে, স্বামি-স্ত্রী, বন্ধু, পিতা-পুত্র

সত্য শুধু বৃদ্ধাশ্রম, জীবনের শেষ  অঙ্গীকার।।

 

এরপর একদিন শুধু অন্ধকার, চারিদিকে আলো

নিরন্তর জীবনের খেলা, অস্থিরতা, উন্মত্ত সঙ্গীত,

তারি মাঝে নামে নিকষ কালো অন্ধকার,

শেষ না হতেই শেষ হয় জীবনের খেলা।।

 

প্রশ্নটা থেকেই যায়, শুধু এই ছিল লেখা?

এরই  তরে এতকিছু, বিদ্বেষ? হানাহানি, হিঁসা?

কর্কশ রুঢ় শব্দে জীবনটা বিষিয়ে তোলা?

হিসেবের খাতা শুধুই গরমিলে মেলানো?

 

আজ প্রদোষকাল, নিস্তেজ দুটি আঁখি শুধায় মৃদু স্বরে,

কোথায় হারাল জীবনের এতটি বছর?

কোথায় হারাল সেই দম্ভ? অসহায় ক্রন্দসির অশ্রুজল

ভ্রূক্ষেপে অবহেলায় পদ দলার সেই  ক্ষণ?

 

 

শেষ অন্ধকার নেমে আসার আগে মনে হয়

যদি বলে যেতে পারতাম, “ক্ষমা করো”

অন্তহীন তিক্ততা যদি পারতাম মুছে দিতে স্নেহে, মমতায়

শুধু যদি জানতাম কোথায় জীবনের শেষ রেখা টানা,

বিধাতার কাছে তাই গুঢ় অভিমান

শেষ অন্ধকার নেমে আসার আগে।।


Thursday, July 9, 2020

Give and Grow Rich



The water we carry is not ours
It’s the Grace of the Lord.
Drink from it if you’re thirsty
And if not, pass it on,
For who takes and hoards only gets poorer
The one who gives, grows richer!



Thursday, April 16, 2020

God and Covid-19



“God is more powerful than the virus,” is the most nonsensical statement I have ever heard. Whoever says this understands neither God, nor virus.

God created the virus and She (Yes, God is a She because only females can create lives) has a purpose in doing so – what is the purpose?

THINK!

Einstein said, “God does not play dice.”

Behind God’s every action there is a purpose. So, contemplate, meditate, and pray to God with all your humility if you want to know the answer!

Thursday, January 23, 2020

Mother


When my mother was alive, I did not always think of her in my daily life, there was a lot to do, time was short, and distractions too many. Leaving home at the age of sixteen I did not see her again until twenty-four, a long gap, yet the reunion was unremarkable, as if I was seeing her only after a week or so, such was her personality.

The earliest memory I have of my mother was when “Khaka” died and I was devastated. She was an old woman abandoned by her kin and had no place to live; my grandfather had given her shelter in our house. She lived in one isolated room of the house and survived on begging. She would often invite me to eat with her, sharing whatever little she could manage, and tell me stories. One day, when she could barely walk without a stick and her vision was faltering, she left our house to visit her ancestral village. She never reached her destination, died on her way, and the news reached us several months later.

To console me, my mother said, when people died, they became stars, and Khaka had become a star. Since then, I would wait for darkness to descend on the bamboo grove adjacent to our house, and try to locate the star that Khaka had become, over the tall bamboo plants.

My mother had a very strong will force, rarely seen in people, a striking memory of her is, it was an evening of Shabe Barat in mid-January, when she took bath with icy water. The night was deemed to be auspicious, and praying on that night was a custom for the people of faith. In those pre-electricity days, bathrooms were just a room in a desolate corner of the house where there was no plumbing, and one had to pour water from a bucket with a large mug. Although my mother was a devout religious person, she never forced her views on me.

We were not rich, lived on a very tight budget, nevertheless, when people came at our door with begging bowls on Fridays and other ‘holy’ days, they always got something, a few coins, a little rice, or lentils, I never saw anyone returning empty handed. Sometime one would ask for food, the person would be served on banana leaves, and my mother who always was the last one to eat would share whatever was left.

Once I left home I never went back to live there again. I went abroad to live and work, and my visit to home would always be several years apart, the remarkable thing was every time she would meet me like she had seen me just a couple days back, never giving me the feeling that we were estranged for such a long time. At times she would just sit by my bedside without talking, there was no need for words, her mere presence was so soothing and enriching to my being. Parting was different though, she would walk with me as far as I would walk before boarding a rickshaw; she never cried, yet I avoided her gaze, because it would tear me up.

Once I settled and rested, on the next day of every visit my mother would give me a small list with a few names, names of the people who were not doing very well and needed financial help; someone needed help for treatment, one’s husband had recently died, another one could not send her child to school.

My mother had no sense of monetary value, if I asked her how much should I give one, she would respond, give whatever you think is right. Sometimes, I would ask her jovially, how about 50 rupees? She would say, “Okay”. Then I would say, “But 50 rupees is very little.” She would answer, “Well, then give her 5000.”

My mother was a simple person, didn’t have much education, her values were deeply ingrained however, and she always taught me with her actions. No sermons, no lectures, simple statements, and actions. The strongest memory that I have of my mother was probably when I was 10, or, eleven, and that is why it has such a strong imprint on me. For whatever reason, once she was very upset with me; she caught hold of me in front of our house and beat the hell out of me. She was a short but stout woman, and I was totally helpless. My agony was prolonged because one of my school teacher who was passing by, watched the incident and he narrated it in front of the whole class, the following day.

It was a time when “beating” one’s off spring was not “politically incorrect,” and literally it was the whole village that used to take part in the admonishment of kids as they deemed it necessary. We were afraid not only of our own fathers but our friend’s fathers too. If they thought we had done something wrong, they would tell us so, reprimand us, or threaten to tell our fathers, which of course none of us ever wanted.

When my teacher started narrating my miserable story in front of the whole class the next day my immediate reaction was embarrassment, yet at the end, it turned out to be kind of a strange pride. As I felt some of my classmates were smiling, my ears turned red and I was silently praying for this saga to end. Then I noticed my teacher’s voice grew louder as he too noticed all those boys who were laughing; he ordered them to stand up. He then gave the class a big lecture which I barely followed, then called me in front of the class and said something to this effect: There is no shame in it, look at this boy, he is the luckiest among you because he has a mother who would make sure her son would grow up to become a good man. Whoever among you have such a mother shall feel proud, and whoever does not, shall wish that he would.

Like every mother, my mother left me one day to become one of the stars, and since that day she is always with me, shining on me in the darkness of night, hiding in sunlight in the day time, nonetheless, always loving, guiding, inspiring and carrying me in my darkest moments when I become fragile and tempting thoughts take over me to give it up, she tells me, no mother ever leaves a child, however difficult it becomes for her, she is always there, becoming the unbreakable shield, and she says, don’t give it up, just try a bit harder, the dark clouds are about to be lifted, and the brightest day is just to break.